Translate

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বৃহস্পতিবার, ২৪ আগস্ট, ২০১৭

আমি এতোদিন বাদে নিশ্চিত হয়েছি যে এই বিশ্বজগতের কোন সৃষ্টিকর্তা নেই।

অনেক সংশয়, অনেক খোজাখুজির পরে আমি এতোদিন বাদে নিশ্চিত হয়েছি যে এই বিশ্বজগতের কোন সৃষ্টিকর্তা নেই।
কারণ কাল রাতে স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা আমার সামনে এসে তার নিজের মুখে বলেছে 'তার কোনই অস্তিত্ব নেই'।
সুতরাং আস্তিকদের কাল্পনিক সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বের কোনই ভিত্তি নেই। সেটা স্বয়ং সৃষ্টিকর্তাই সাক্ষি দিয়েছেন।
তবুও কি অন্ধবিশ্বাসী আস্তিকরা কুসংস্কার থেকে দূরে থাকবে না?

সোমবার, ২১ আগস্ট, ২০১৭

কম্পিউটার ইন্টারনেটের এই যুগে প্রতিদিনই কেউ না কেউ ধর্ম থেকে বেরিয়ে আসছে।

এখন বিজ্ঞানের যুগ। কম্পিউটার ইন্টারনেটের এই যুগে প্রতিদিনই কেউ না কেউ ধর্ম থেকে বেরিয়ে আসছে। খ্রিস্টান ধর্ম থেকে, হিন্দু ধর্ম থেকে, ইসলাম ধর্ম থেকে এরকম সব ধর্ম থেকেই মানুষ বেরিয়ে আসছে। এদের বেশীর ভাগই নাস্তিক হয়ে যাচ্ছে।
ইসলাম ধর্মের বর্বরতা জানতে পেরে বেশী বেশী মানুষ নাস্তিক হয়ে যাচ্ছে বা অন্য কোন ধর্মে ঢুকে যাচ্ছে। কিন্তু সমস্যা হলো মুসলমানরা একটু জ্ঞান বিজ্ঞানে পিছিয়ে থাকায় এরা জানতে পারে না ইসলাম আসলে কতটা বর্বর ধর্ম। এছাড়াও অল্প শিক্ষিত ভন্ড মুসলমান ধর্ম নেতাদের নানা মিথ্যাচার, কুযুক্তি, অপযুক্তি এবং ত্যানাপ্যাঁচানো মার্কা কথাবার্তার জন্য অনেক মুর্খ, অজ্ঞ এবং অর্ধশিক্ষিত মানুষ কিছুতেই ধর্মের মিথ্যাচার, বর্বরতা ধরতে পারছে না। এজন্যই বেশীর ভাগ মুসলমানই চোখ কান বন্ধ করে গর্দভের মতো দাবী করতেই থাকে "ইসলাম শান্তির ধর্ম।"
এসব অশিক্ষিত অর্ধশিক্ষাত গর্দভদের জন্যই ইসলাম শান্তির ধর্ম এই কথাটি একটি কৌতুক হয়ে গেছে। কিন্তু গাধা মুসলমানরা এটা বুঝতেই পারছে না।
এদের মধ্যে যারাই জ্ঞানী, সুশিক্ষিত এবং যুক্তিবাদী মানুষ তারাই ধর্ম থেকে, ইসলাম থেকে বেরিয়ে আসছে প্রতিদিনই।

রবিবার, ২০ আগস্ট, ২০১৭

প্রতিটি নাস্তিকই আস্তিকদের জন্য একেকটি এটম বোম।

প্রতিটি নাস্তিকই একেকটি এটম বোম। যেখানেই একজন নাস্তিকের উপস্থিত হয় সেখানের আস্তিকগুলো ভয়ে কাঁপতে থাকে।
যেখানেই নতুন কোন নাস্তিকের আবির্ভাব হয় সেখানেই সেই নাস্তিকের চারপাশের মানুষগুলো সেই নাস্তিককে দেখে ভয়ে কাঁপাকাঁপি শুরু করে দেয়। এজন্যই আস্তিকরা চায় না তাদের আশেপাশে কোন নাস্তিক থাকুক।
নাস্তিকদের জ্ঞান, যুক্তি বুদ্ধির শক্তিতে আস্তিকরা সবসময়ই আতঙ্কিত থাকে।
আর এজন্যই যখনই কোন নাস্তিকের উপস্থিথি টের পায় তখনই এরা ভয়ে চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করে। এরা নাস্তিকদের ফাঁসি দাবী করে এবং শতশত কাপুরুষ আস্তিক মিলে একজন নাস্তিককে মেরে ফেলার জন্য আক্রমন করে।
আস্তিকরা নাস্তিক এতো বেশী ভয় পায় যে তারা তাদের কাল্পনিক সৃষ্টিকর্তাকেও এতোটা ভয় পায় না।
এমনকি তারা তাদের সৃষ্টিকর্তার উপর আস্থাও হারিয়ে ফেলে শুধুমাত্র একজন নাস্তিকের ভয়ে। এজন্যই তারা সৃষ্টিকর্তার উপর ভরসা হারিয়ে নিজেরাই কাপুরুষের মতো নাস্তিকদের হত্যা করতেতৎপর হয়। তাদের কাল্পনিক সৃষ্টিকর্তার উপর কোন আস্থা না রেখেই এরা নাস্তিকের উপর হামলা করে। কারণ তারা জানে তাদের নপুংসক কাল্পনিক সৃষ্টিকর্তাটি নাস্তিকের একটি পশমও স্পর্শ করার ক্ষমতা রাখে না।
আস্তিকরা ঠিকই জানে একজন নাস্তিকের জ্ঞান, বুদ্ধিমত্তা এবং যুক্তির শক্তি তাদের হাজার হাজার অন্ধবিশ্বাসীর চেয়েও অনেক বেশী শক্তিশালী।